১) ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্কে সকল ফাইল কেদ্রীয় সার্ভারে ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্কের সুবিধা জমা হয়, এতে করে ফাইল ব্যবস্থাপনা করা কিংবা কোনো ফাইল খুজে বের করা সহজ হয়। ২) যেহেতু সকল ডেটা সার্ভারে জমা থাকে সেহেতু খুব সহজেই এর ব্যাক আপ নেয়া যায়। ৩) ভিন্ন ভিন্ন ক্লায়েন্টের ভিন্ন ভিন্ন রিকোয়েস্ট অনুযাই সার্ভার স্বতন্ত্রভাব ে কাজ করে। ৪) ইউজার লেভেল একসেস কন্ট্রোল ব্যবহার করে অর্থাৎ ইউজারদেরক ে সার্ভারে লগ-ইন করে এবং সার্ভারের সিকিউরিটি পলিসি মেনে কাজ করতে হয় বলে ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক অনেক বেশি সিকিউর। ৫) ইউজারদেরক ে নেটওয়ার্ক ম্যানেজমেন্ ট করতে হয়না। ৬) এই নেটওয়ার্ক সহজে সম্প্রসারণয োগ্য ৭) এতে ব্যবহারকার ীর সীমাবদ্ধতা দূর করা যায় সহজে। দশজন থেকে শুরু করে হাজার ব্যবহারকার ীর জন্যও এই নেটওয়ার্ক স্থাপন করা যেতে পারে। ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্কের অসুবিধা ১) একই সাথে ভিন্ন ভিন্ন ক্লায়েন্ট থেকে আসা রিকোয়েস্ট নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক জ্যাম তৈরী করে সার্ভার বিকল করে দিতে পারে। ২) কোনো কারণে সার্ভার বিকল হয়ে গেলে পুরো নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা অচল হয়ে পড়ে। ৩) এই নেটওয়ার্ক ইন্সটল ও ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত জটিল প্রকৃতির ও ব্যয়বহুল। ৪) এই নেটওয়ার্কে যত বেশি কম্পিউটার যুক্ত হয় নেটওয়ার্ক তত দুর্বল হতে থাকে। কেননা এই নেটওয়ার্কে সব কম্পিউটারগু লো সার্ভারের সাথে কানেক্টেড থাকে, তাই বেশি কম্পিউটার কানেক্ট হওয়া মানে সার্ভারে চাপ বেড়ে যাওয়া। ৫) সার্ভারটি সার্বক্ষণিক তদারকি করতে হয়, যাতে করে এটি বন্ধ না হয়ে যায়।